শংকরপাশা শাহী মসজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→ইতিহাস: বানান সংশোধন, হালনাগাদ করা হল |
UserNumber (আলোচনা | অবদান) বিনা কারণে প্রাচীন অব্যবহৃত লিপির ব্যাবহার |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{তথ্যছক ধর্মীয় ভবন |
{{তথ্যছক ধর্মীয় ভবন |
||
| name = শংকরপাশা শাহী মসজিদ |
| name = শংকরপাশা শাহী মসজিদ |
||
| native_name = {{font|ꠡꠋꠇꠞ꠆ꠙꠣꠡꠣ ꠡꠣꠢꠤ ꠝꠌ꠆ꠌꠤꠖ|font=Surma|size=18px}} |
|||
| tradition = [[সুন্নী]] |
| tradition = [[সুন্নী]] |
||
| religious_affiliation = [[ইসলাম]] |
| religious_affiliation = [[ইসলাম]] |
১৮:৫১, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শংকরপাশা শাহী মসজিদ | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
শাখা/ঐতিহ্য | সুন্নী |
পবিত্রীকৃত বছর | ১৪৯৩ |
অবস্থা | সক্রিয় |
অবস্থান | |
অবস্থান | শংকরপাশা, রাজিউড়া ইউনিয়ন, হবিগঞ্জ জেলা, বাংলাদেশ |
স্থাপত্য | |
স্থপতি | শাহ মজলিস আমিন |
ধরন | মসজিদ |
স্থাপত্য শৈলী | ইসলামী স্থাপত্য |
প্রতিষ্ঠার তারিখ | ১৪৯৩ |
সম্পূর্ণ হয় | ১৫১৩ |
বিনির্দেশ | |
ধারণক্ষমতা | ১০০ |
দৈর্ঘ্য | ৬.৫ মিটার |
প্রস্থ | ৬.৫ মিটার |
গম্বুজসমূহ | ৪ |
মিনার | ১ |
উপাদানসমূহ | ইট |
উচাইল শংকরপাশা শাহী জামে মসজিদ বাংলাদেশের হবিগঞ্জ জেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ, যা পঞ্চদশ শতাব্দীতে নির্মিত হয়।[১][২]
অবস্থান
এই শাহী মসজিদটি বাংলাদেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার রাজিউড়া ইউনিয়নের শংকরপাশা গ্রামে অবস্থিত।[৩]
ইতিহাস
উৎকীর্ণ শিলালিপি থেকে জানা যায় যে, ১৫১৩ সালে নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হওয়া এই মসজিদটি নির্মাণ করেন সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহ মজলিশ আমিন; মসজিদের পাশেই আছে তার মাজার।[৪] কালের বিবর্তনে এক সময় মসজিদ সংলগ্ন এলাকা বিরান ভূমিতে পরিণত হয়ে জঙ্গলবেষ্টিত হয়ে পড়লেও পরবর্তীকালে এলাকায় জনবসতি গড়ে উঠলে জঙ্গলে আবাদ করতে গিয়ে বের হয়ে আসে মসজিদটি।
বিবরণ
এটি একটি এক চালা ভবন। ভবনটি দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ একই মাপের, যা ২১ ফুট ৬ ইঞ্চি। এর সম্মুখের বারান্দাটির প্রস্থ তিন ফুটের সামান্য বেশি। এতে চারটি গম্বুজ রয়েছে; মূল ভবনের উপর একটি বিশাল গম্বুজ এবং বারান্দার উপর রয়েছে তিনটি ছোট গম্বুজ। মসজিদটিতে মোট ১৫টি দরজা ও জানালা রয়েছে যা পরস্পর সমান আকৃতির প্রায়। পূর্ব-উত্তর-দক্ষিণ - এই তিন দিকের দেয়ালের পুরুত্ব প্রায় পাঁচ ফুট এবং পশ্চিমেরটি প্রায় দশ ফুট। এতে মোট ছয়টি কারুকার্য শোভিত স্তম্ভ আছে প্রধান কক্ষের চারকোণে ও বারান্দার দুই কোণে। উপরের ছাদ আর প্রধান প্রাচীরের কার্নিশ বাঁকানোভাবে নির্মিত। মসজিদের দক্ষিণ পার্শ্বে একটি বড় দীঘি রয়েছে।[৫]
চিত্রশালা
-
দেয়াল
-
দেয়াল
-
নকশা
-
নকশা
-
নকশা
-
নকশা
-
নকশা
-
দেয়াল
-
প্রবেশপথ
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "অনন্য স্থাপত্যশৈলীর প্রাচীন মসজিদ"। সমকাল। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "বাংলাদেশের কয়েকটি প্রাচীন মসজিদ"। ইনকিলাব এন্টারপ্রাইজ এন্ড পাবলিকেশন্স লি.। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "শংকরপাশা জামে মসজিদ, রাজিউড়া, হবিগঞ্জ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "হবিগঞ্জের ঐতিহাসিক শঙ্করপাশা মসজিদ রক্ষণাবেক্ষণ সঙ্কটে"। nationalnews.com.bd। ২০১৬-০৩-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "হবিগঞ্জের শঙ্কর শাহী মসজিদ স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন"। বাংলাদেশ পাবলিকেশন লিঃ। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
বহিঃসংযোগ
- শংকরপাশা শাহী মসজিদ - জাতীয় তথ্য বাতায়ন।
- শংকরপাশা মসজিদ - বাংলাপিডিয়া হতে প্রাপ্ত নিবন্ধ।